কিছু মানুষ সুযোগ সন্ধানী... তার প্রয়োজনে সে আপনার আপন মানুষ হয়ে যাবে

কিছু মানুষ সুযোগ সন্ধানী... তার প্রয়োজনে সে আপনার আপন মানুষ হয়ে যাবে। নিজের কাজ হয়ে গেলে তাকে আর আপনি খুঁজে পাবেন না। আবার তার প্রয়োজেন সে আবার ফিরে আসবে।

এমন কারো জন্য কাঁদ না সে তোমার কান্না দেখে উপহাস করে

কান্না এক অমূল্য সম্পদ, মানুষ তখনই কাঁদে যখন আন্তর থেকে বেদনার উদয় হয়। আর তোমার কষ্ট দেখে যে কেঁদে ফেলে সেই তোমার প্রকৃত সমব্যথী। এক মাত্র তার জন্যই সারজীবন কাঁদ। এমন কারো জন্য কাঁদ না সে তোমার কান্না দেখে উপহাস করে।

মেয়েদের মনের মধ্যে একটা হৃদয় আছে আর কোন মূল্য নেই এই বর্তমান সমাজে

পৃথিবীতে মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়াটা দোষের নয়। কিন্তু বর্তমান সমাজ মেয়েদের জীবনকে দুর্বিশহ করে তোলে। মেয়েদের ভাবনার কোন মূল্য নেই, তাদের কিছু দাবী করা তো স্বপ্নদেখা। নারীর মনের সহজ প্রতিক্রিযা হাসিও সমাজ কেড়ে নিয়েছে , হাসতে গেলেও ভাবতে হয়। তার কষ্টের প্রতিক্রিয়া কান্নার জন্যও অনুমতি নিতে হয় এই সমাজের কাছে। মেয়েদের মনের মধ্যে একটা হৃদয় আছে আর কোন মূল্য নেই এই বর্তমান সমাজে...

পৃূথিবীতে মা এর উপদেশ ও উৎসাহ এর মূল্য অপরিসীম

পৃূথিবীতে মা এর উপদেশ ও উৎসাহ এর মূল্য অপরিসীম। এর জন্য কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার দরকার হয় না। যাখনই আপনার দেওয়ালে পিঠ ঠেঁকে যাবে তখনই মা এর ভরসা আপনাকে বাঁচার রসদ যোগাবে..

এই গরমে গায়ের চামড়া যদি খুলে রাখার ব্যবস্থা থাকতো, কি ভালই না হত

এই গরমে গায়ের চামড়া যদি খুলে রাখার ব্যবস্থা থাকতো, কি ভালই না হত। গরম এত যে জীবনের সব রঙ ম্লান হয়ে গেছে, সব কিছুতেই শুধু সাদা আর কাল ....

সব সমস্যার সমাধান আছে

সব সমস্যার সমাধান আছে, তাই সমস্যকে মাথায় তুলে রাখবেন না।সমস্যার মুখুমুখি দাঁড়ান তাকে এড়িয়ে যাবেন না

বাচ্চার জুতার ভেতর কিভাবে সাপ লুকিয়ে রয়েছে

গ্রীষ্ম কাল, সাপেদের শীত ঘুম শেষ হয়েছে, তার কিন্তু একটু ফাঁকা জায়গা পেলে নিজেদের লুকিয়ে রাখে।একটি ছোট্ট বাচ্চার জুতার ভেতর কিভাবে সাপ লুকিয়ে রয়েছে।তাই জুতো পায়ে দেওয়ার আগে জুতোর ভিতরে কি আছে দেখে নিতে ভুলবেন না। জনস্বার্থে ছবিটা বেশি বেশি শেয়ার করুন।

প্রতিটি মানুষই প্রেম করার আগ্রহ থাকে

প্রতিটি মানুষই প্রেম করার আগ্রহ থাকে, কেউ সফল হয় কেউ বা বিফল হয়। সে সফল হয় সে সত্যই ভাগ্যবান।

গাছ লাগান - প্রাণ বাচান

গাছ লাগান - প্রাণ বাচান
একটি গাছ শত প্রাণ
আপনার জন্য তো গাছ লাগাবেনই।
ওই ছোট পাখিদের জন্যও একটু চেষ্টা করুন
এই গ্রীষ্মে ছাদে বা খোলা জায়গায় একটা মাটির জায়গায় জল রেখে দিন

কাঁদাও একটা সীমা আছে,কাঁদতে কঁদতে চোখের জল শুকিয়ে যায়

মানুষ দুঃখ পেলে কাঁদে, কিন্তু সেই কাঁদাও একটা সীমা আছে,কাঁদতে কঁদতে চোখের জল শুকিয়ে যায়, মানুষ নিথর হয়ে যায় ...

জোর , রাগ ও অভিমান নির্ভর করে ভালাবাসার গভীরতা ও অধিকার বোধের উপর ...

জোর , রাগ ও অভিমান নির্ভর করে ভালাবাসার গভীরতা ও অধিকার বোধের উপর ...

মাুষকে বিশ্বাস করা কঠিন। তবুতো বিশ্বাস করতেই হয়

মাুষকে বিশ্বাস করা কঠিন। তবুতো বিশ্বাস করতেই হয়। তা না হলে সংসারে চলা যায় না। এখন প্রশ্ন হল কাকে বিশ্বাস করবেন ? কেন করবেন ?

মানুষের জীবনে সুখ স্মৃতি গুলি খুবই ক্ষণস্থায়ী

মানুষের জীবনে সুখ স্মৃতি গুলি খুবই ক্ষণস্থায়ী।আমরা চাই সেই সব সুখ গুলি যেন বেশী বেশী করে জীবনে থাকুক, কিন্তু থাকে না। সেই সব সুখের দৃশ্য চোখের সামনে থেকে দ্রুত চলে যায়, শত চেষ্টা করেও বেশী ক্ষয় ধরে রাখতে পারি না ....

তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ : দেবি শেঠি

তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ : দেবি শেঠি !! 
.
পোষ্ট টি মন দিয়ে পড়বেন আপনারই উপকার হবে
আর পোষ্ট টি শেয়ার করে অন্যদের কে উপকার করবেন ।
দেবি শেঠি ভারতের বিখ্যাত চিকিৎসক। বলা হয়, বিশ্বের সেরা ১০ জন সার্জনের একজন তিনি।বাংলাদেশেও তিনি বেশ পরিচিত। ভারতের কর্নাটক রাজ্যের ব্যাঙ্গালোর থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে শেঠির নারায়ণা হৃদয়ালয় হাসপাতালটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান হাসপাতাল।
প্রশ্ন: হৃদরোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নয় এমন মানুষেরা কিভাবে হৃদযন্ত্রের যত্ন নিতে পারে?
দেবি শেঠি: ১. খাবারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আর আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।
৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৫. রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
প্রশ্ন: শাক জাতীয় নয়, এমন খাবার (যেমন মাছ) খাওয়া কি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: মাঝে মাঝে শোনা যায় সুস্থ মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক। এ বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখেন?
দেবি শেঠি: এটাকে বলে নীরব আক্রমণ। এজন্যই ত্রিশোর্ধ্ব সকলের উচিত নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা।
প্রশ্ন: মানুষ কি উত্তরাধিকারসূত্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের ওপর চাপ পড়ে কেন? এর থেকে উত্তরণের উপায় কি?
দেবি শেঠি: জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
প্রশ্ন: জগিং করার চেয়ে কি হাঁটা ভারেঅ? নাকি হৃদযন্ত্রের যত্ন নেয়ার জন্য আরো কঠিন ব্যায়াম জরুরি?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ, জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়।
প্রশ্ন: দরিদ্র এবং অভাবগ্রস্তদের জন্য আপনি অনেক কিছু করেছেন। এসবের পেছনে অনুপ্রেরণা কি ছিল?
দেবি শেঠি: মাদার তেরেসা। তিনি আমার রোগী ছিলেন।
প্রশ্ন: নিম্ন রক্তচাপে যারা ভোগেন, তারা কি হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?
দেবি শেঠি: সেটা হবে খুবই বিরল।
প্রশ্ন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কি অল্প বয়স থেকেই বাড়তে থাকে? নাকি ত্রিশের পর এ বিষয়ে চিন্তিত হওয়া উচিত?
দেবি শেঠি: না, কোলেস্টেরলের মাত্রা ছোটবেলা থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
প্রশ্ন: অনিয়মিত খাদ্যাভাস কিভাবে হৃদযন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে?
দেবি শেঠি: অনিয়মিত খাদ্যাভাস মানুষকে জাঙ্ক ফুডের দিকে ঠেলে দেয়। আর তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো দ্বিধায় পড়ে যায়।
প্রশ্ন: ওষুধ ছাড়া কিভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
দেবি শেঠি: নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে খারাপ খাবার কোনটি?
দেবি শেঠি: ফল এবং সবজি সবচেয়ে ভাল খাবার। আর সবচেয়ে খারাপ তৈলাক্ত খাবার।
প্রশ্ন: কোন তেল ভালো? সূর্যমুখী নাকি জলপাই?
দেবি শেঠি: যেকোনো তেলই খারাপ।
প্রশ্ন: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কি নির্দিষ্ট কোনো পরীক্ষা আছে?
দেবি শেঠি: নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। তাছাড়া রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিকভাবে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে?
দেবি শেঠি: রোগীকে প্রথমে শুইয়ে দিতে হবে। এরপর জিহ্বার নিচে একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট রাখতে হবে। যদি পাওয়া যায় তবে এ্যাসপিরিনের পাশাপাশি একটি সরবিট্রেট ট্যাবলেটও রাখতে হবে। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেবার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
প্রশ্ন: হৃদরোগজনিত ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্য করা যায় কিভাবে?
দেবি শেঠি: ইসিজি ছাড়া এটা সত্যিই খুব কঠিন।
প্রশ্ন: যুবকদের মধ্যে হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যার আধিক্যের কারণ কি?
দেবি শেঠি: একটানা দীর্ঘ সময় বসে থাকা, ধূমপান এবং জাঙ্ক ফুড। তাছাড়া ব্যায়াম না করাও একটি প্রধান কারণ। কিছু কিছু দেশের মানুষের জেনেটিক কারণেই ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকানদের চেয়ে তিন গুণ বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
প্রশ্ন: রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা (১২০/৮০) না থাকলেও কি কেউ পুরোপুরি সুস্থ থাকতে পারে?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে করলে সন্তানের হৃদরোগ হতে পারে- এটা কি সত্য?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ। নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে জন্মগত অস্বাভাবিকতার দিকে ঠেলে দেয়।
প্রশ্ন: বেশিরভাগ মানুষ অনিয়ন্ত্রিত রুটিন অনুসরণ করে। মাঝে মাঝে মানুষকে অনেক রাত পর্যন্ত অফিসে থাকতে হয়। এতে কি হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হয়? যদি হয় তবে এক্ষেত্রে কি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে?
দেবি শেঠি: তরুণ বয়সে প্রকৃতি মানুষকে এ ধরনের অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
প্রশ্ন: অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধ গ্রহণ করলে অন্য কোন জটিলতা তৈরি হয়?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ, বেশিরভাগ ওষুধেরই কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিন্তু আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগুলো অনেক নিরাপদ।
প্রশ্ন: অতিরিক্ত চা বা কফি খেলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: অ্যাজমা রোগীদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: জাঙ্ক ফুডকে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করবেন?
দেবি শেঠি: যেকোনো ধরনের ফ্রাইড ফুড যেমন কেন্টাকি, ম্যাকডোনাল্ডস, সমুচা। এমনকি মাসালা দোসাও জাঙ্ক ফুড।
প্রশ্ন: আপনার মতে ভারতীয়দের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা তিন গুণ বেশি। এর কারণ কি?
দেবি শেঠি: পৃথিবীর প্রতিটি জাতিরই কিছু নির্দিষ্ট রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্য, জাতি হিসেবে ভারতীয়দের সবচেয়ে ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি।
প্রশ্ন: কলা খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে কেউ কি নিজে নিজে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে পারে?
দেবি শেঠি: অবশ্যই। তাকে প্রথমেই শুতে হবে এবং একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট জিহবার নিচে রাখতে হবে। এরপর দ্রুত আশপাশের কাউকে বলতে হবে যেন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি মনে করি অ্যাম্বুলেন্সের জন্য অপেক্ষা করা ঠিক নয়। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাম্বুলেন্স যথাসময়ে হাজির হয় না।
প্রশ্ন: রক্তে শ্বেতকণিকা এবং হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে কি হৃদরোগ হতে পারে?
দেবি শেঠি: না। কিন্তু নিয়মিত ব্যায়াম করার জন্য হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকা জরুরি।
প্রশ্ন: আমাদের ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে অনেক সময় ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে ঘরের স্বাভাবিক কাজের সময় হাঁটাহাঁটি করা অথবা সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করা কি ব্যায়ামের বিকল্প হতে পারে?
দেবি শেঠি: অবশ্যই। একটানা আধা ঘণ্টার বেশি বসে থাকার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। এমনকি এক চেয়ার থেকে উঠে অন্য চেয়ারে যেয়ে বসাও শরীরের জন্য অনেকটা সহায়ক।
প্রশ্ন: হৃদরোগ এবং রক্তে সুগারের পরিমাণের সাথে কি কোনো সম্পর্ক আছে?
দেবি শেঠি: বেশ গভীর সম্পর্ক আছে। ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অনেক।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের অস্ত্রোপচারের পর কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
দেবি শেঠি: পরিমিত খাদ্যাভাস, ব্যায়াম, নিয়মিত ওষুধ খাওয়া, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। পাশাপাশি রক্তচাপ এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
প্রশ্ন: যারা রাতের শিফটে কাজ করেন তাদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগু কোনগুলো?
দেবি শেঠি: অনেক ওষুধই আছে। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি। তবে আমার পরামর্শ হলো, ওষুধ এড়িয়ে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা। আর সেজন্য নিয়মিত হাঁটা, ওজন কমে এমন খাবার খাওয়া এবং জীবনযাত্রার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন জরুরি।
প্রশ্ন: ডিসপিরিন বা এই ধরনের মাথাব্যথা উপশমকারী ট্যাবলেট কি হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ায়?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা কেন হৃদরোগে বেশি আক্রান্ত হয়?
দেবি শেঠি: প্রকৃতি মেয়েদেরকে ৪৫ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখার উপায় কি?
দেবি শেঠি: স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। জাঙ্ক ফুড ও ধূমপান পরিহার করতে হবে। প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। আর বয়স ত্রিশ পার হলে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। অন্তত প্রতি ছয় মাসে একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতেই হবে।
(ফেসবুক বন্ধুদের জন্যে বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: দেবি শেঠি’র এই পরামর্শ আশা করি সকলের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান মনে হবে। উপকৃতও হবেন অনেকেই। এই কথপোকথন কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না আশা করি!
ভাল লাগলে share করবেন ।
বেশ কিছু মানুষের ভাল হবে।
(সংগৃহীত)

আঁধার যেমন আলোকে চেনায়, তেমনি খারাপ আছে বলেই ভালকে চিনতে পারি ...

আঁধার যেমন আলোকে চেনায়, তেমনি খারাপ আছে বলেই ভালকে চিনতে পারি ...

মানুষ কিন্তু ভিন্ন সে তার বিষ হৃদয়ে রাখে

বিভিন্ন প্রাণী বিষ বিভিন্ন ভাবে লুকিয়ে রাখে এবং আত্মরক্ষার্থে তা প্রয়োগ করে। মানুষ কিন্তু ভিন্ন সে তার বিষ হৃদয়ে রাখে, কেউ তা দেখতে পায় না এবং কখন তা প্রয়োগ করবে কিভাবে করবে তা কেউ জানতে পারে না। তাই পৃথিবীতে সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণী হল মানুষ।।

হৃদয় আছে যার সেই তো ভালবাসে। কিন্তু প্রশ্ন হল কতবার

হৃদয় আছে যার সেই তো ভালবাসে। কিন্তু প্রশ্ন হল কতবার ? আপনি প্রথম প্রেমে পড়তেই পারেন, কিন্তু সেই ভালবাস যদি গভীর না হয় তাহলে আপনি দ্বিতীয় প্রেমে পড়বেনই। এখন প্রশ্ন হল কাকে আপনি রাখবেন আপনার জীবনে, প্রথম না দ্বিতীয়? আমি বলি দ্বিতীয়কে , কারন প্রথম প্রেমের গভীরতা ছিল না বলেই দ্বিতীয় প্রেম এসেছে । আর যদি আপনি দ্বিতীয়কে ছেড়ে তৃতীয়কে ভালবাসেন, তখন কি করবেন ? আমি বলি আপনি আপনার চরিত্র ঠিক করুন, কারন আপনার মত লুজ ক্যরাকটার প্রেম কাকে বলে জানে না । ভাল লাগলে share করে অন্যকে জানাতে ভুলবেন না ।।

নুষ যখন রেগে যায় তখন তকে কোন ভাবেই বিরক্ত করা ঠিক না

মানুষ যখন রেগে যায় তখন তকে কোন ভাবেই বিরক্ত করা ঠিক না। কারন রাগের কোন লঘু গুরু থাকে না, তাকে যাই বোঝানো হোক না কেন তা সঠিক নয় বলে মনে করে সে। তাই রাগ কমা পর্যন্ত অপেক্ষা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। তা না হলে ভুল বুঝাবুঝি আরোও বাড়তে পারে।।।।

সত্যি কারের স্বপ্ন হল সেটাই যেটা পূরণের ইচ্ছা ঘুমোতে দেয় না

স্বপ্ন ও বাস্তব। আমারা যা ঘুমের মধ্যে দেখি তাকে স্বপ্ন বলা হলেও তা কখনোই নিজেকে জাগ্রত হতে সাহায্য করে না। তাই সত্যি কারের স্বপ্ন হল সেটাই যেটা পূরণের ইচ্ছা ঘুমোতে দেয় না 

বোকা মানুষ ও ভালবাসা

বোকা মানুষ ও ভালবাসা

নিজের সন্মান ধরে রাখাটাও সবচেয়ে কঠিন কাজ

মানুষ অনেক কষ্টে নিজের সন্মান অর্জন করে, অনেক দিন লাগে সেই জায়গা তৈরী করতে। একটা মাত্র ভুলের জন্য সেই জায়গা খুব তাড়া তাড়ি হারিয়ে যেতে পারে। তাই ।।

আয়নার থেকে ভাল বন্ধু নেই

। কারণ এর সামনে তুমি হাসলে সেও হাসবে, কাঁদলে সেই কাঁদবে।

দুঃখ গুলো তীব্রতা পায় ও চোখের জলের রূপ নিয়ে হৃদয়ে ভাসিয়ে বেরিয়ে আসে

দুঃখ ও কষ্ট এমন, আমরা লোক লজ্জার ভয়ে দিনের বেলা যখন সবাই থাকে তখন আমার তা গোপন রাখি , চেপে রাখি অন্তরে। কিন্তু যখন রাত নিবিড় হয়, নিজেকে ছাড়া আর কেউ থাকে না নিজের সম্মুখে তখন কষ্ট গুলো, ....

ক ফোটা চোখের জল, এক ফোটা রক্তের থকেও বেশী মূল্যবান

এ। এক ফোঁটা রক্ত হঠাৎ বের হতে পারে, কিন্তু চোখের জল বের হতে অনেক বেশী কারন থাকে। হৃদয় ভেঙ্গে বের হয় অশ্রু তাই বেশী কষ্টকর ।। 

ভালবাসা কি সত্যিই এই রকম ?...


ভালবাসা কি সত্যিই এই রকম ?...

বাস্তব যখন সেই স্বপ্ন গুলি ভাঙ্গতে শুরু করে তখনই মানুষ বদলাতে শুরু করে

মানুষ নিজের মনে অনেক স্বপ্ন দেখে। সে তা বাস্তবে পরিণত করতে চায়। কিন্তু ।

ভালবাসার মধ্যে এক ধরনের সুখ ও দুঃখ আছে

, যা কখনো কখনো আনন্দের মধ্যে বেদনার জন্ম দেয় , আবার বেদনার মধ্যে আনন্দের প্রকাশ ঘটায়।

ভালবাসা আর বন্ধুত্বের মধ্যে পার্থক্য হলো .

ভালবাসা আর বন্ধুত্বের মধ্যে পার্থক্য হলো .

নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করেতে না শিখলে, অন্যকে অনুশাসন করতে যেও না .

নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করেতে না শিখলে, অন্যকে অনুশাসন করতে যেও না .

দেখুন তো এই ১০ টা কথার মধ্যে কোন কথাটা মিথ্যা। মিথ্যা না হলে share করতে হবে কিন্তু

দেখুন তো এই ১০ টা কথার মধ্যে কোন কথাটা মিথ্যা। মিথ্যা না হলে share করতে হবে কিন্তু

যার প্রকাশ করার ক্ষমতা নেই এবং সে সবকিছু ত্যাগ করে দেয় সেই সবথেকে বেশী একা ...

যার প্রকাশ করার ক্ষমতা নেই এবং সে সবকিছু ত্যাগ করে দেয় সেই সবথেকে বেশী একা ...

যা বাস্তবে পেতে পারি না তা কল্পনায় আমরা পূরণ করি

মানব জীবনে অনেক আশা আকাঙ্কা স্বপ্ন পূরণ করে, কারণ আমরা ।স্বপ্নই অসম্ভকে সম্ভব করে। আজ স্বপ্ন আছে বলেই আমরা এত বেশী রোমান্টিক হতে পারি ...

কতটা ভালবাসি তা প্রকাশ করার মত ভাষা এখনো তৈরী হয় নি

অনেক ভাবেই I LOVE YOU বলা যায়। কিন্তু 

দুজনা একসাথে ভাল না বাসলে ভালবাসা পূর্ণতা পায় না

ভালবাসা তখনই হয়, যখন একে অপরকে ভালবাসে ... ...

মা এর মমতার মধ্যেই 'প্রকৃত ভালবাসা' খুঁজে পাওয়া যায়...

মা এর মমতার মধ্যেই 'প্রকৃত ভালবাসা' খুঁজে পাওয়া যায়...

অন্যায় ও খারাপ কাজের প্রতিবাদ করতে শিখতে হবে


। প্রয়োজনে তা রুখে দাঁড়াতে হবে.....

শান্তিতে থাকুন

না , আজ কোন প্রশ্ন করব না... আমি জানতে চাইব না আপনার অতীত কে, তেমনি বলতে হবে না আপনার বর্তমান কোনটা। শুধু এটা বলব মনের মধ্যে যে টানাপোড়েন আছে আজ এই লেখাটা পড়ে দূর করুন ... .... ভাল লাগলে share করে অন্যকে শান্তি দিন ...

মানুষ ভালবাসার মর্ম তখনই বোঝে যখন সে তা হারিয়ে ফেলে ... তাই

মানুষ ভালবাসার মর্ম তখনই বোঝে যখন সে তা হারিয়ে ফেলে ... তাই

প্রকৃত ভালবাসা অভিমান দেয়, কিন্তু ভুলে যেতে দেয়ে না

প্রকৃত ভালবাসা অভিমান দেয়, কিন্তু ভুলে যেতে দেয়ে না

বিশ্বাস , স্টিকারের মত

। কারণ স্টিকার এক বার উঠে গেলে তা আবার লাগানো যায় ঠিকই, কিন্তু আগের মত আাঁঠা আর থাকে না।

তুমি অন্যদের কতটা আনন্দে রাখ সেটাই সবথেকে বড় আনন্দ ও তৃপ্তি

জীবনে বেঁচে থাকতে গেলে আনন্দ জরুরী। নিজে কতটা আনন্দে থাক সেটা বড় কথা নয়... তুমি অন্যদের কতটা আনন্দে রাখ সেটাই সবথেকে বড় আনন্দ ও তৃপ্তি। নিজেকে আনন্দে রাখার মধ্যে নিজের শারীরিক সুখ হয়তো থাকে কিন্তু অন্যরা আনন্দে থাকলে মানষিক তৃপ্তি বড় হয়ে ওঠে। ভাল লাগলে share করে অন্যদের জানান ...

অপেক্ষা মানুষকে বাঁচতে সাহায্য করে

জীবন বড় বিচিত্র। মানুষ মনকে বোঝাতে গেলে অপেক্ষা করাটা এক ঔষধের মত কাজ করে। সময় কাটে সুন্দর ভাবে... এই বুঝি সে এসবে...
এই অপেক্ষা না থাকলে মানুষ ধর্য ধরে থাকতে পারত না। ..

নেগেটিভ দিকও প্রয়োজন পজেটিভকে খুব ভাল ভাবে পেতে হলে

পৃথিবীতে সবকিছুরই প্রয়োজন আছে। প্রত্যেকটি অনুভুতি দরকার মানব জীবনে। তবেই অন্য আর একটি পরিপূর্ণতা পায়। তা না হলে একঘেয়েমি জীবন... ভাল মন্দের পার্থক্য বোঝা যায় না ... নেগেটিভ দিকও প্রয়োজন পজেটিভকে খুব ভাল ভাবে পেতে হলে ...

ভালবাসার সফলতা ও বিফলতা বেশীর ভাল সময়েই সমাজই ঠিক করে দেয়

ভালবাসার সফলতা ও বিফলতা বেশীর ভাল সময়েই সমাজই ঠিক করে দেয়। আমাদের নিজের ইচ্ছার কোন মূল্য সেখানে থাকে না। সমাজের চোখ ঝলসানো দৃষ্টি লাভা নির্গত আগ্নেয়গিরীর মতই, লাভা যেদিকে নিঃসৃত হয় সেইদিকে সব কিছুই ভষ্ম হয়ে যায়। দুরন্ত মনের জয় ও পরাজয় নির্ভর করে ভালবাসার উপর। অনেক সংগ্রাম করে এই জয় লাভ করেত হয়। এই জয় করার শক্তি অনেকের থাকে না ...

ভালবাসার জিনিস তা কখনোই মন ও হৃদয় থেকে ভোলা সম্ভব নয়।

মানুষের যা কিছু প্রিয় ও ভালবাসার জিনিস তা কখনোই মন ও হৃদয় থেকে ভোলা সম্ভব নয়। জীবনের কোন না কোন সময় তার কথা মনে পড়বে। বিশেষ করে সেই সব স্মৃতি ময় দিন গুলি যা তার সাথে কাটিয়েছ তুমি ...

update পেতে সত্য বচন ফেসবুক like দিন

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...